The toxic Love of a Toxic lover - 3 in Bengali Short Stories by Queen Of Hell Sania books and stories PDF | বিষাক্ত প্রেমিকের বিষাক্ত প্রেম - 3

Featured Books
  • ચતુર

    आकारसदृशप्रज्ञः प्रज्ञयासदृशागमः | आगमैः सदृशारम्भ आरम्भसदृश...

  • ભારતીય સિનેમાનાં અમૂલ્ય રત્ન - 5

    આશા પારેખઃ બોલિવૂડની જ્યુબિલી ગર્લ તો નૂતન અભિનયની મહારાણી૧૯...

  • રાણીની હવેલી - 6

    તે દિવસે મારી જિંદગીમાં પ્રથમ વાર મેં કંઈક આવું વિચિત્ર અને...

  • ચોરોનો ખજાનો - 71

                   જીવડું અને જંગ           રિચાર્ડ અને તેની સાથ...

  • ખજાનો - 88

    "આ બધી સમસ્યાઓનો ઉકેલ તો અંગ્રેજોએ આપણા જહાજ સાથે જ બાળી નાં...

Categories
Share

বিষাক্ত প্রেমিকের বিষাক্ত প্রেম - 3

মাহি ভয়ে ভয়ে পিছনে তাকালো সাথেই ওর পিছনে বড় শরীর দেখা যেতে লাগলো। সাথে সাথে খুবই জোরে বিদ্যুৎ চমকে উঠল আর মুখ দেখা গেলো।

এটা ভীষণ আকর্ষণীয় একজন পুরুষ ছিলো।

পরক্ষণে ওই পুরুষটা ওর হাত ধরে চেপে ওর হাতটাকে ঘুরিয়ে ওর পিছনে করে দিলো আর ওর চুলের মুঠি ধরে রাগের সাথে বলল"কে তুই আর এখানে কিভাবে এলি? কেউ আটকালো না কেনো তোকে!"

মাহি ও রেগে গেলো আর ও নিজের হাতটাকে ছাড়ানোর চেষ্টা করল। কিন্তু কিছুতেই পারলো না। নিজের হাত ছাড়াতে।

হাত না ছাড়াতে পেরে ওর আরো রাগ হলো আর ও সাথে সাথেই এক পা বাড়িয়ে জোরে লাথি মেরে দিলো ওই আকর্ষণীয় পুরস্কার পায়ে।"

সাথে সাথে ব্যথাই পুরুষটা ফ্লোরেতে পড়ে গেলো কারণ মাহি এমনই জায়গায় টার্গেট করে ওকে মেরেছিল।

কিন্তু নিজেকে সামলে পুরুষটা উঠে দাঁড়ালো আর রাগের সাথে মাহিকে চেপে ধরল আর দাঁতে দাঁত পিছে বলল"তোর সাহসও কি করে হলো? আমার বাংলোতে ঢোকার। তুই হয়তো জানিস না আমি কে আর তোর সাথে কি করতে পারি।"

কথাটা শুনে মাহি ও নিজের দাঁত পিষে বলল"এই মিস্টার প্রথমে আমার কথাটা শুনুন তারপরে কিছু বলবেন! খুবই জোরে বৃষ্টি পড়ছে যার জন্য আমি এখানে এসেছি !আর আমি ইচ্ছা করে এখানে আসিনি। আমার গাড়ি ও খারাপ হয়ে গেছে। আমি কি রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকবো কোথাও যাবো না ।আর দরজা খোলাই ছিল। আর আমি জানতাম না যে এখানে কেউ থাকে, আমি তো ভেবেছি এটা ভূত বাংলো আমি কি করে জানবো এখানে খবিস জ্বীনেরাও থাকে"

কথাটা শুনে ভীষণ রেগে গেলো পুরুষরা আর বলল" নট মাই প্রবলেম ওটা তোমার প্রবলেম! আর তোমার সাহস তো কম না আমার বাড়িতে দাঁড়িয়ে আমার সাথে ঝগড়া করছো। তুমি কি জানো? আদেও যে আমি কে.... আর তোমার সাথে কি করতে পারি? ভুলে যেও না যে এখানে কেউ নেই তোমাকে বাঁচানোর"

মাহি"ও মিস্টার আমিও নিজেকে বাঁচাতে পারি। আমার কারোর প্রয়োজন নেই! আপনার মতন কত দেখেছি আপনারা নিজেকে কি মনে করেন দু চার পয়সা আছে বলে নিজেকে দুনিয়ার বাদশা মনে করেন"

কথাটা শুনে বাঁকা হেসে বলল পুরুষরা"হ্যাঁ মনে করি ! আর না মনে করার কি আছে।টাকা দিয়ে পুরো দুনিয়া কেনা যাবে এমন কিছু নেই যে যেটা টাকা দিয়ে কেনা যাবে না। তোমাকে নিজেকে ও টাকা দিয়ে কিনে দেখিয়ে দিতে পারি"

কথাটা মাহির ইগো হার্ট করলো ।আর মাহি রাগের সাথে রাজ কে মারার চেষ্টা করল । কিন্তু রাজ সতর্ক ছিলো ওর সাথে সাথে ওর হাত ধরে নিলো আর বলল"এটার করার কথা তো দূরের কথা মাথায় আনবে না কারণ আজ অব্দি নিখিলকে যে টাচ করেছে সে সে এই পৃথিবী থেকে অদৃশ্য হয়ে গেছে। আর সত্যি সত্যি বলো কি করতে এসেছিলে এখানে"

মাহি এটিটিউট এর সাথে বলল"আমি বলছি তো আমার গাড়ি খারাপ হয়ে গেছে আমি অফিস থেকে বাড়ি ফিরছিলাম। আর খুবই জোরে বৃষ্টি পড়ছে যার জন্য আমি এখানে চলে এসেছি আর এখানে কেউ থাকতো না এই জায়গাটা আগেও এসেছি আমি।"

তখনই দুটো বডিগার্ড এলো ওখানে যাদেরকে দেখে নিখিল কিছু ইশারা করলো ।আর বডিগার্ডরা মাথা নাড়ালো।

নিখিল এবার একটু শান্ত হল আর ছেড়ে দিলো মাহিকে আর দাঁতে দাঁত পিছে বলল"তা বলে কারুর বাড়িতে এরকম বিদআউট পারমিশন ঢুকে যাওয়া কোথাকার ম্যানস"


মাহি নিজের হাতে হাত বুলোতে বুলোতে রাগের সাথে বলল"আমি জানতাম না এখানে কেউ থাকে! আর কি জোরে আমার হাত চেপে ধরেছিল আমার হাতে খুব ব্যাথা হচ্ছে!"

এটা শুনে নিখিল আবারও ওর ওই হাতটাই চেপে ধরল।

(তো কি হতে চলেছে এরপর? জানবার জন্য পরের পর্ব পড়তে হবে)

(হ্যালো রিডার্স গল্প যদি তোমাদের ভালো লাগে, তোমরা রেটিং দিতে পারো আর কমেন্ট করে জানাতে পারো, পরের পর্ব চাই কি না চাই।🤗)