Jogothseth O Durga Puja in Bengali Comedy stories by Doyel Paul books and stories PDF | জব্দ জগৎশেঠ

Featured Books
Categories
Share

জব্দ জগৎশেঠ

secretary: কিরে তোদের দুর্গাপূজার চাঁদা তোলা কতদূর?
Kelo: এইতো প্রায় সব বাড়ি হয়ে গেছে শুধু ওই  কিপটে কাকুর বাড়িটা বাকি রয়েছে| আর সেটাই সবচেয়ে চাপের ব্যাপার কি করব বুঝতে পারছি না তুমি কিছু বলো তো দাদা
Secretary: আমি আর কি বলবো বল তো? ওই যে হাড়কিপটে লোক ওর থেকে কিভাবে আদায় করবি আমারও তো মাথায় কিছু আসছে না তোরাই কিছু একটাy বের কর
Bhelo: কিগো এই হারকিপটে লোকটা? 
Kelo: এ এ তো হচ্ছে আমাদের এখানে সবচেয়ে ধনী লোক
Bhelo: ও ধনী লোক তাহলে আর এমন কি ব্যাপার একটা অনেক টাকারই চাঁদা দেবে আমাদের অনেক সুবিধা হবে তাহলে। এতে এত ভাবার কি আছে? আচ্ছা ওনার নামটা কি
Kelo: ও তুই এখানে নতুন তো কিছুই জানিস না চিনিস না ওর জন্য এরকম বলছিস দুদিন থাক বুঝতে পারবি। ওনার নাম জগত শেঠ| উনি হচ্ছে যতটাই বেশি বড়লোক তার থেকেও চারগুণ বেশি কিপটে  তুই একটা ভালো কাজের জন্য টাকা চাইবি তখন ওনার হাত থেকে এক পয়সা যদি তুই গলাতে পারিস তুই নিজেকে ধন্য মনে করবি। অথচ ওনাকে দেখ একশ কিলো ওজনের একটা মানুষ অথচ একটা কিছু জিনিস কিনে খাবেনা সব সময় লোকের থেকে বিনা পয়সার জিনিস নেওয়ার ধান্দা |
‌Bhelo: ওমা তাই নাকি? তাহলে আমি ওসবের মধ্যে নেই  উনার থেকে চাঁদা তোলা তো দূর আমি তো ওনার বাড়ির সামনে দিয়েই যাব না |
Secretary: না দেখ এরকম করলে তো হবে না চাও তাহলে আমরা সবাই মিলেই উনার বাড়িতে হাজির হই প্রত্যেকবার এরকম চাঁদা না  দেওয়া অথচ পাড়ার সবচেয়ে বড়লোক হয়েও|
Jogotseth er বাড়িতে হানা-
Secretory: jogot da বাড়ি আছো.... 
কোন সাড়া না পেয়ে বাধ্য হয়ে
Kelo ar belo: কিপটে কাকু ও কিপটে কাকু বাড়ি আছোok
Jogotseth: এই কে রে? কার এত বড় সাহস আমায় কিপটে বলছিস কে রে তুই হতচ্ছাড়া
Kelo: কাকু আমরা দূর্গা পূজার চাঁদা তুলতে এসেছি আর তুমি কিপটে  ছি ছি! তুমি গুরুজন মানুষ তোমাকে  কিপটে বলবো কেন? তুমি কি শুনতে কি শুনেছ তুমিও না কাকু। আর তুমি কি কিপটে নাকি তুমি কত বড় মনের মানুষ তাই না কাকু! 
Jogotseth: হয়েছে হয়েছে আর তেল কি হয়েছে বলতো শুনি
Secretary: আমি বলছিলাম কি জগতসেটদা দুর্গাপুজোর চাঁদাটা
Jogotseth: ও হ্যাঁ শোনো আগে থেকে আমি বলে রাখছি এগারো টাকার বেশি আমি দিতে পারবো না
Secretary: এগারো টাকা ১১ টাকায় কি হয় প্রতিমা আসবেন কত খরচা বলতো
Jogotseth: আমি অত শত জানি না যা বললাম ওর থেকে আমি আর এক পয়সায় besi দিতে পারব না তোমাদের নিতে হলে নাও নইলে  নিও না |
Kelo: হ্যাঁ হ্যাঁ চলোতো সেক্রেটারি দাদা উনি ওনার কাছে রাখুন হাড় কিপটে লোক একটা|
সেই বলে তারা সেদিন সেখান থেকে চলে যায়
Kelo ar bhelo: অনেক হয়েছে কিপ্টামোর একটা শেষ থাকে পয়সা নিয়ে কি স্বর্গে যাবে? 
Secretary: একটা কিছু ব্যবস্থা করতেই হবে|
তার বেশ কিছুদিন পরে জগত সেট একদিন রাস্তায় বেরিয়েছিল সেদিন ভীষণ গরম পড়েছিল|
Jogotseth: উফ বাবা কি গরম ওই তো একটা ডাব ওয়ালা এ  ডাব ওয়ালা শোনো শোনো
daboyala: হ্যাঁ সাহাব বলিয়ে 
Jogotseth: তুমারা ইয়ে ডাব কিত্নে টাকা? 
Daboyala: ৪০ রুপায়
Jogotseth: ডাবের দাম ৪০ টাকা, এটা ডাব না হিরে ১০ টাকায় দেবে তো দাও ওর থেকে বেশি আমি দিতে পারবো না।
Daboyala: নেহি বাবু ও তো নেহি হোগা উটনার উপায় নারিয়াল আবে কাম কিজে আর নারিয়াল পের পার চরকে নারিয়াল পানি পিলিজিয়ে। নেই তো আপকো, 10 রুপায়পে নারিয়াল কাভি নেহি মিলেগা|
এটা বলে না বলা চলে গেল-
Jogotseth: হবে না তো হবে না আমি নারকেল গাছে উঠে দরকার পড়লে ডাব খাবো তবুও আমি  দশ টাকার বেশি দেব না আমি....
ওই তো একটা নারকেল গাছ কিন্তু অনেকটাই তো বড় আমি কি উঠতে পারবো? উঠেই দেখি না কি হয় |জয় মা কালী রক্ষা করো মা....
এই উঠেই তো গেছি আর একটু দূরে হাত বাড়াতে হবে। পেয়ে গেছি  ডাবটা। কোনভাবে উঠে তো গেছি কিন্তু এবার নামবো কি করে| এ মা একি গাছটা এরকম বেঁকে যাচ্ছে কেন পড়ে যাবো তো এই মনে হয় আমার হাত পা টা আজকে ভাঙলো....
এতো দেখছি কোনোভাবেই নামতে পারবো না কাজটা পুরো পেকে গেছে, এদিক থেকে সেদিক হলেই পড়ে যাবযাব হে ভগবান কি করবো এবার ভগবান কোনভাবে একটা নামিয়ে দাও এখান থেকে নেমে হাড়গোড় আসতে থাকে তাহলে আমি ৫০০ ব্রাম্ভনকে খাইয়ে দেবো দয়া করে নামিয়ে দাও, এইতো কিছুটা নেমে গেছি। আরেকটু নামিয়ে দাও তাহলে আমি ১০০ ব্রাহ্মণকে খাইয়ে দেবো। আরেকটু তাহলে আরেকটু পঞ্চাশ জনকে খাইয়ে দেব আরেকটু আরেকটু নামিয়ে দাও তাহলে আমি একজনকে খাইয়ে দেবো। এইতো আমি নেমে গেছি এবার আমি একজন ব্রাহ্মণ কে খাইয়ে দেবো|
Kelo: সিক্রেটরি দাদা ভেলো তোরা শুনেছিস কিপটে কাকু, সে নাকি নারকেল গাছে উঠেছিল ডাব পাড়তে |
Bhelo: কি বলিস রে ওই ভারী দেহনি আবার গাছে উঠেছে? 
Kelo: তবে আর বলি কি রে, সে গাছে যখন উঠেছিল উঠে তো গেছে। নামতে পারছে না গাছটা পুরো তখন বেঁকেও নাকি গেছিল তারপর ভগবানের নাম নিয়ে কোনোভাবে নেমেছে আর ভগবানকে নাকি বলেছে একজন ব্রাহ্মণকে খাওয়াবে|
Secretary: তাহলে একজনকে অন্তত অবশেষে খাওয়াবে! 
Kelo: হ্যাঁ ভগবান কে বলেছে খাওয়াতে তো হবেই তবে তাতেও কিপটামও শেষ নেই। সেই ব্রাহ্মণের খোঁজ করছে যে সবচেয়ে কম খায় কেরম কিপটেমি এতেও তুমি ভাবো? 
Secretry: সে তো কিপ্টেমি সে কথা বাদ দে এই চিত্তে কে জব্দ করার আমার কাছে একটা জব্বর মতলব আছে। শোন তাহলে.... 
তাহলে সবকিছু প্ল্যান মতই হবে সবার আগে তোর একটা ব্রাহ্মণ জোগাড় কর|
Jogotseth: এই যে হরিহর ( ব্রাহ্মণ )শুনছি তুমি নাকি খুব কম খাওয়া-দাওয়া কর বেশি নাকি তুমি খেতে পারো না|
Horihor: আজ্ঞে না আমি ভর পেট খেতে পারি না আমাকে যদি সকালে দুটো ভাত আর দুটো লুচি দিলেই আমার চলে।
Jogotseth: ও তাই নাকি..... 
Horihor: আজ্ঞে হ্যাঁ
Jogotseth: তাহলে তুমি কাল সকালবেলা আমার বাড়িতে চলে। সেখানে আমার গিন্নি তোমাকে কালকে খেতে দেবে। সেখানে খেয়েছ কেমন তবে মনে রেখো ওই দুটো লুচি আর দুমুঠো ভাত এতে যদি তোমার পেট নাও ভরে এর থেকে বেশি কিন্তু আমি দেবো না তোমায়|
Horihor: হ্যাঁ হ্যাঁ আমাকে ওইটুকুনি দিলেই আমি সন্তুষ্ট|
জগতসেট চলে যাওয়ার পর-
Horihor: এরকম কিপটে আর মনে হয় পৃথিবীতে দুটো পাওয়া যাবে না.... 
পরের দিন সকাল বেলা-
Horihor:  ও জগত সেট দা জগত শেঠ দা বাড়ি আছো.... 
Poymonti(jogotseth 's wife): হরিহর ঠাকুর মশাই আপনি এসেছেন আসুন আসুন  ভেতরে আসুন আপনি আসবেন যে তা আমাকে উনি বলে গেছিলেন.... বসুন বসুন এখানে বসুন
হরিহর চারপাশটা বেশ ভালো করে দেখে বলল-
Horihor: আচ্ছা গিন্নি মা ওই ছবিতে মালা পরানো এই সুন্দর দেখতে মেয়েটা কে ? 
Poymonti: ও তো আমাদের একমাত্র মেয়ে ছিল সেই কচি পাঠার মাংস খেয়ে বদহজমে মারা গেছে | আজ থেকে দু বছর আগে|
Horihor: কান্না.... 
Poymonti: এমা ঠাকুর মশাই আপনি কাঁদছেন কেন? 
Horihor: কি আর বলব দুঃখের কথা গিন্নিমা আমারও একটা মেয়ে ছিল মেয়েটা ভারী লক্ষী ছিল। আমি এরকম পুজো করে যখন বাড়ি  তখন আমার জন্য পাত পেরে খাবার রান্না করে থালা ভরে খাবার সাজিয়ে রাখত। তারপর আমার মেয়েটাও মারা গেল আর আমিও ভরপেট ছেড়ে দিলাম.... 
Poymonti: এমা যে চলে গেছে সে তো আর ফিরে আসবেনা আপনি তাই বলে  ভর পেট ছেড়ে দিলেন....
Horihor: না গিন্নি মা সবসময় ওর মুখটা ভেসে ওঠে, ঠিক আপনারই মতো দেখতে ছিল  ও খানিকটা
Poymonti: আচ্ছা ঠিক আছে, আজকে নয় আমি আপনাকে ভর পেট খাওয়ালাম আমি তো আপনার মেয়েরই মতো।
Horihoto: মেয়ে বলছেন তাহলে তো আর না করা যায় না দাও মা তুমি দাও আমি আজ অনেকদিন পর ভরপেট খাবো..... 
তারপর দুমুঠো ভাতের জায়গায় এক থালা ভাত। দুটো লুচির জায়গায় দশটা লুচি সাথে মাছ মাংস ডিম রাজ ভোগ সব খেয়ে যায়.....
পরের দিন রাতে জগত সেটের বাড়ি ফেরার পর-
Jogotseth: গিন্নি ব্রাহ্মণ এসেছিল দুটো লুচি আর দুমুঠো ভাত খেয়ে গেছে তো? 
Poymonti: হ্যাঁ দশটা লুচি আলুর দম এক থালা ভাত রাজভোগ মাছ মাংস সব দিয়ে পেট ভরে খেয়ে গেছে।
Jogotseth: কি (kopale haat) এত কিছু খেয়ে গেছে এই বেয়াদবটার আমি দেখাচ্ছি মজা। আমার সব শেষ করে দিয়ে গেল। আমি হরিহরের বাড়ি যাবো.... 
হরিহরের বাড়ি যাওয়ার পর-
Jogotseth: হরিহর এই হরিহর হতচ্ছাড়া বেরো বাড়ি থেকে .... 
কিছুক্ষণ পরে রুদ্র (horihor er chale) বেরিয়ে এসে  কাঁদতে কাঁদতে বলল-
Rudro: কে আপনি আমার বাবা তো  গতরাতে বদহজমে মারা গেছে.... 
Jogotseth: হবে না আমার বাড়িতে দুটো লুচি দুমুঠো ভাত বলে যদি সর্বোচ্চ খেয়ে আসে তাহলে ওই হবে.... 
জগচ্ছেদ বাড়ি ফিরে তার স্ত্রীকে বলে কালকে এত খেয়ে ব্যাটা বদহজাবে মারা গেছে.... 
Poymonti: ও মারা গেছে তাহলে ভালই হয়েছে। স্বর্গে গিয়ে আমার মেয়ের সাথে দেখা করতে পারবে।
হরিহরের মারা যাওয়ার খবর জানার ঠিক তার পরের দিন রাতে হঠাৎ মাঝরাতে পয়মন্তী শুনতে পায় কে যেন তাকে ডাকছে.... 
"  গিন্নিমা গিন্নিমা আমি হরিহর এই যে এইদিকে শুনুন একবার.... "
Poymonti: ঠাকুর মশাই আপনি, আপনি নাকি মারা গেছেন.. 
Horihor: হ্যাঁ মারা গেছি বই কি স্বর্গে তো আপনার মেয়ের সাথে দেখা সে আমাকে বলল "আমার মাকে তুমি চেনো? আমি বললাম হ্যাঁ আমি গিয়েছিলাম গিন্নিমা খুব ভালো"
Poymonti: ও তাই নাকি? তার কি কি বলল আমার মেয়ে? 
Horihor: বলল তার ওখানে খুব টানাটানি চলছে আপনার কাছ থেকে আমি যাতে গিয়ে এক দুই হাজার টাকা অন্তত নিয়ে আসি তাহলে তার আর এই টানাটানি টা দূর হয়ে যায়|
Poymonti: ও তাই নাকি এই ব্যাপার দাঁড়াও আমি এক্ষুনি দিচ্ছি
এই নাও এতে পাঁচ হাজার মত আছে আরো কিছু চাইলে আমাকে বলো কিন্তু আমি দিয়ে দেবো সব তো ওরই.... 
Horihor: হ্যাঁ হ্যাঁ নিশ্চয়ই গিন্নিমাগিন্নিমা আমি আসি কেমন আবার কিছু আপনার মেয়ে চেয়ে পাঠালে আসবো হ্যাঁ
Poymonti: হ্যাঁ হ্যাঁ নিশ্চয়ই.... 
তার ঠিক পরের দিন হরিহর আবার আসে
Horihor: গিন্নিমা আপনার মেয়ে স্বর্গে দুটো যমজ বাচ্চার জন্ম দিয়েছে। সেই আনন্দে সে স্বর্গে একটা বিরাট পার্টির আয়োজন করছে। কিন্তু তার কাছে তেমন কেন তেমন কোন টাকা নেই সে বলল "আমার মার থেকে। মায়ের সমস্ত গয়না ও ৫০০০০ টাকা নিয়ে আসো যাও মাকে বলো তার একমাত্র মেয়ে চেয়েছে আর বলো তার নাতির নাম অনুভব ও নাতনির নাম দিয়া রেখেছে.. "
Poymonti: ও তাই বাহ কি সুখবর না আপনি আমায় শোনালেন দাঁড়াও আমি এক্ষুনি সব এনে দিচ্ছি
এইভাবে আরো অনেক কিছু নিয়ে নেয় এরকম হরিহর মিথ্যে কথা বলে বলে.... 
এরপর দুর্গাপূজো চলে আসে-
অষ্টমীর দিন কিপটে কাকু অর্থাৎ জগত সেট পাড়ার সেক্রেটারিকে বলে-
Jogotseth: এইযে সেক্রেটারি এত বড় জাঁকজমক করেছে এবার পুজোটা করছো তাই এত টাকা দিল কে? 
Kelo: কেন আপনি থাকতে অন্য কেউ দিতে যাবে কেন আপনি সমাজের একজন মানিগণি মানুষ আমাদের মাথা বলে কথা.... 
Jogotseth: কিন্তু আমি তো এক পয়সাও দিইনি
Horihor: সে আপনি নিজে থেকে যতই না দেন আমরা আদায় করে নিয়েছি একি তো  শেষ পর্যন্ত আপনার থেকেই তো টাকাটা আসলো নাকি
Jogotseth: কি বলছ আমি তো কাউকেই কখনো কোন টাকা দিইনি। আর তুমি সেই ব্রাহ্মণ না যে আমার বাড়িতে বেশি পরিমাণে খাবার খেয়ে বদ হজমে মারা গেছিলেন তারপর তুমি তো স্বর্গ থেকে আমার মেয়ের হয়ে টাকা এসব নিতে আসতে আমার মেয়ে পাঠাতে তোমাকে.... তুমি এখানে তুমি বেঁচে আছো নাকি? 
Horihor: আরে কাকু আপনি এখনো বুঝতে পারছেন না আমি হরিহর ব্রাহ্মণ নই আমি ভেলো যে কিনা ব্রাহ্মণ সেজে আপনার বাড়িতে যায় এবং মরে যাওয়ার মিথ্যে কথা বলে আর  আপনার মেয়ের নামে বানিয়ে বানিয়ে কথা বলে আমরা টাকা আদায় করি |
Kelo: আপনি তো এমনিতে আমাদের এক পয়সাও দিচ্ছিলেন না তাই আমরা বাধ্য হয়ে এইটাই করলাম|
Secretary: কি আর করব বলুন এবার যদি আপনার একটু শিক্ষা হয় কিপটা মোটে একটু কমে.. 
Jogotseth: কী আমার থেকে এই ভাবে টাকা আদায় করা আমার টাকা ফেরত দাও দাও বলছি....
Kelo,bhelo,secretary: এখন আমি টাকা কোত্থেকে পাবে এত মণ্ডপ তৈরি হয়ে গেছে। দেখুন এবার আপনি কি করতে পারেন....|
নীতি কথা : "অতি লোভে তাঁতি নষ্ট"