The Last Letter – Love, Waiting, and a Drop of Tears in Bengali Love Stories by MD sorkar books and stories PDF | শেষ চিঠি – প্রেম, প্রতীক্ষা আর একফোঁটা অশ্রু

Featured Books
Categories
Share

শেষ চিঠি – প্রেম, প্রতীক্ষা আর একফোঁটা অশ্রু

গল্পের নাম: "শেষ চিঠি"(এক গোপন প্রেম, এক নিষিদ্ধ সম্পর্ক, আর শেষ পর্যন্ত ভাঙা স্বপ্ন...)🔰 চরিত্র পরিচিতি:সায়েম: মেধাবী ছাত্র, কিন্তু পরিবারে চরম দারিদ্র্য।নেহা: ধনীর মেয়ে, কলেজের স্টার, আত্মবিশ্বাসী।সানজিদা: সায়েমের বাল্যবন্ধু, মনে মনে তাকে ভালোবাসে।🏫 পর্ব ১: কলেজে প্রথম দেখাসায়েমের চোখে প্রথম পড়ে নেহাকে — ঝকঝকে ইউনিফর্ম, হাতে একগুচ্ছ বই, আর মুখে চিরচেনা আত্মবিশ্বাস। সে জানতো না, এই মেয়েটা একদিন তার জীবনটা উল্টে দেবে।সায়েম দারিদ্র্যের মধ্যে বড় হলেও তার চোখে ছিল স্বপ্ন। নেহা ছিল সেই স্বপ্নের মতোই ঝলমলে।💞 পর্ব ২: ধীরে ধীরে প্রেমপ্রথমে দুজনের মধ্যে শুধু একাডেমিক কথাবার্তা। এরপর টিউশনের অজুহাতে সময় কাটানো। তারপর শুরু হয় গোপন প্রেম।কেউ জানে না, কিন্তু কলেজের করিডোর, ফাঁকা লাইব্রেরি, আর ক্যাম্পাসের ঝাউগাছ — সব সাক্ষী এই সম্পর্কের।😔 পর্ব ৩: পারিবারিক বাধানেহার পরিবার জানতে পারে। ধনী পরিবার কোনোভাবেই এক গরীব ছেলেকে মেনে নিতে চায় না। সায়েমকে হুমকি দেওয়া হয়।নেহা কাঁদে, সায়েম দূরে সরে যায় — কিন্তু ভালোবাসা হারায় না।💔 পর্ব ৪: বিচ্ছেদএকদিন নেহা জানায়, তার বিয়ে ঠিক হয়েছে। সায়েম কাঁপা কণ্ঠে বলে, “তুমি যদি সুখে থাকো, তবে আমি দোয়া করব।”তারা কলেজের সেই গাছটার নিচে শেষবারের মতো দেখা করে।👰‍♀️ পর্ব ৫: ৫ বছর পর…সায়েম এখন একজন প্রতিষ্ঠিত লেখক। একদিন হঠাৎ এক অনুষ্ঠানে সে দেখে, এক নারী তার বই কিনছে — নাম নেহা রহমান।তার পাশে এক ছোট্ট মেয়ে, দেখতে অনেকটা সায়েমের মতো…✉️ পর্ব ৬: শেষ চিঠিনেহা একটি চিঠি দিয়ে যায় —“তোমার মেয়েটা প্রতিদিন তোমার বই পড়ে ঘুমায়। আমি পারিনি কাউকে ভালোবাসতে, কারণ আমি এখনও সেই সায়েমকে ভালোবাসি, যে একদিন বলেছিল – আমি তোমার জন্য দোয়া করব…”চোখের কোণে জল নিয়ে সায়েম চিঠি ভাঁজ করে। এটাই তার জীবনের শেষ চিঠি।শেষ চিঠি – প্রেম, প্রতীক্ষা আর একফোঁটা অশ্রুনেহার পরিবার জানতে পারে। ধনী পরিবারের কোনোভাবেই এক গরিব ছেলেকে মেনে নিতে চায় না। সায়েমকে হুমকি দেওয়া হয়, নেহার থেকে দূরে সরে না গেলে তার পরিবার ধ্বংস হয়ে যাবে।নেহা বোঝে সবকিছু, কিন্তু তার হাতে কিছুই থাকে না। একদিন কলেজ শেষে সায়েম তাকে বলে,“আমার কাছে ভালোবাসা মানে ত্যাগ, যদি আমার চলে যাওয়ায় তোমার ভালো হয়… আমি চলে যায় এইটুকু লেখা হয়েছে বাকিটুকু দিয়ে৫০০ শব্দ মিলিয়ে দেন

ChatGPT said:

ধন্যবাদ! আপনি দারুণভাবে গল্প সাজিয়েছেন। আমি এখন নিচে আপনার শেষ অংশটুকু সম্পূর্ণ করে ৫০০+ শব্দে শেষ করছি, যেন আপনি সরাসরি কপি করে Matrubharti-তে পেস্ট করতে পারেন।✨ সম্পূর্ণ গল্প (আপনার চাহিদামতো ৫০০+ শব্দে):

গল্পের নাম: "শেষ চিঠি"(এক গোপন প্রেম, এক নিষিদ্ধ সম্পর্ক, আর শেষ পর্যন্ত ভাঙা স্বপ্ন...) 🔰চরিত্র পরিচিতি:

সায়েম: মেধাবী ছাত্র, কিন্তু পরিবারে চরম দারিদ্র্য।নেহা: ধনীর মেয়ে, কলেজের স্টার, আত্মবিশ্বাসী।সানজিদা: সায়েমের বাল্যবন্ধু, মনে মনে তাকে ভালোবাসে।🏫 পর্ব ১: কলেজে প্রথম দেখা

সায়েমের চোখে প্রথম পড়ে নেহাকে — ঝকঝকে ইউনিফর্ম, হাতে একগুচ্ছ বই, আর মুখে চিরচেনা আত্মবিশ্বাস।সে জানতো না, এই মেয়েটা একদিন তার জীবনটা উল্টে দেবে।

সায়েম দারিদ্র্যের মধ্যে বড় হলেও তার চোখে ছিল স্বপ্ন।নেহা ছিল সেই স্বপ্নের মতোই ঝলমলে।💞 পর্ব ২: ধীরে ধীরে প্রেম

প্রথমে দুজনের মধ্যে শুধু একাডেমিক কথাবার্তা।এরপর টিউশনের অজুহাতে সময় কাটানো। তারপর শুরু হয় গোপন প্রেম।

কেউ জানে না, কিন্তু কলেজের করিডোর, ফাঁকা লাইব্রেরি, আর ক্যাম্পাসের ঝাউগাছ — সব সাক্ষী এই সম্পর্কের।😔 পর্ব ৩: পারিবারিক বাধা

নেহার পরিবার জানতে পারে। ধনী পরিবারের কেউ গরীব ছেলেকে মেনে নেয় না।সায়েমকে হুমকি দেওয়া হয়, নেহার থেকে দূরে না গেলে তার পরিবারের ক্ষতি হবে।

নেহা বোঝে সবকিছু, কিন্তু তার হাতে কিছুই থাকে না।একদিন কলেজ শেষে সায়েম তাকে বলে —“আমার কাছে ভালোবাসা মানে ত্যাগ। যদি আমার চলে যাওয়ায় তোমার ভালো হয়… আমি চলে যাব।”

নেহা কাঁদে, সায়েম তার চোখের দিকে তাকায় না —তবু চোখে চোখ রেখে তারা আলাদা হয়ে যায়।💔 পর্ব ৪: বিচ্ছেদ

একদিন নেহা জানায়, তার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে।সায়েম শুধু বলে, “তুমি যদি সুখে থাকো, তবে আমি দোয়া করব।”

তারা কলেজের সেই গাছটার নিচে শেষবারের মতো দেখা করে।নেহা কিছু বলতে চায়, কিন্তু পারে না। চোখে জল নিয়ে শুধু চলে যায়।👰‍♀️ পর্ব ৫: ৫ বছর পর…

সায়েম এখন একজন প্রতিষ্ঠিত লেখক। একদিন এক অনুষ্ঠানে,সে দেখে এক নারী তার বই কিনছে — নাম: নেহা রহমান।

তার পাশে এক ছোট্ট মেয়ে, দেখতে অনেকটা সায়েমের মতো।সায়েম স্তব্ধ হয়ে যায়। বুঝে নেয়, জীবনের সব গল্প শেষ হয়নি।✉️ পর্ব ৬: শেষ চিঠি

পরদিন সকালে সায়েমের ঠিকানায় একটি চিঠি আসে।নেহা একটি চিঠি দিয়ে গেছে:

“তোমার মেয়েটা প্রতিদিন তোমার বই পড়ে ঘুমায়।আমি পারিনি কাউকে ভালোবাসতে, কারণ আমি এখনও সেই সায়েমকে ভালোবাসি —যে একদিন বলেছিল, ‘আমি তোমার জন্য দোয়া করব।’আমি ভালো থেকেছি না, জানি না।কিন্তু আজও তোমার নাম শুনলে আমার বুক কেঁপে ওঠে...”

চোখের কোণে জল নিয়ে সায়েম চিঠি ভাঁজ করে।এটাই তার জীবনের শেষ চিঠি