Part 3: “অন্ধকারের দরজা প্রথমবার খুলল”ইরা ছাদ থেকে নামার সময় বুঝতে পারছিল—তার ভেতরে কিছু একটা গভীরভাবে বদলে গেছে।এটা ভয় না, উত্তেজনা না,এটা এমন এক অনুভূতিযেমন রাত্রির অন্ধকারে কোনো আলো না থাকলেওতুমি জানো—কেউ আছে পাশে।মায়ার সঙ্গে আজকের সময়গুলোঅস্বাভাবিক শান্ত করেছিল তাকে।অস্বাভাবিকই, কারণমায়ার হাসির আড়ালে এমন একটা ব্যথা আছেযা কথায় ব্যাখ্যা হয় না।ইরা দু’হাত চোখে চেপে ধরল।মায়া চলে যাওয়ার পরে সে ঠিক যেন শ্বাস নিতে ভুলে গেল।এত দ্রুত, এত গভীরেকীভাবে একজন মানুষ কারও মনে জায়গা করে নিতে পারে?কলেজের লাইব্রেরিতে বসেমোবাইলে মায়ার নাম টাইপ করতে গিয়েওহাতে থেমে গেল।ফেসবুকে খুঁজবে?ইনস্টাগ্রাম?কিছুই তো জানে না তার সম্পর্কে।শুধু একটা কথা মনে আছে—“আমার জীবন সহজ নয়, ইরা।”এটা যে