অচেনা আলো - 11

  • 207
  • 69

১. সময়ের পরপাঁচ বছর কেটে গেছে “আলোর ঠিকানা” শুরু হওয়ার পর।আজ সেটা শুধু এক জায়গা নয়—একটা আন্দোলন, একটা অনুপ্রেরণা।পত্রপত্রিকায়, সোশ্যাল মিডিয়ায়, সেমিনারে—সব জায়গায় মিশা আর ইশানির নাম উচ্চারিত হয় সম্মানের সঙ্গে।কিন্তু তারা নিজেরা এখনো আগের মতোই সাধারণ,সকালে চায়ের কাপ হাতে ছাদে বসে সূর্য ওঠা দেখে,আর রাতে ঘরে ফেরার আগে দু’জন হাত ধরে হাঁটে—ঠিক সেই পুরোনো নদীর ধারে।---২. নতুন প্রজন্ম“আলোর ঠিকানা”-য় এখন প্রায় চল্লিশজন সদস্য কাজ করে।তাদের মধ্যে কিছু তরুণ-তরুণী আছে,যারা মিশা ও ইশানির গল্প শুনে সাহস পেয়েছে।একদিন সেশন শেষে তন্ময় নামের এক ছেলেটা বলল—— “দিদি, আমি আর লুকাব না। আমি আমার পরিবারকে আজই বলব আমি কে।”ইশানি হাসল,— “ভয় লাগবে, কিন্তু