জঙ্গলের প্রহরী পর্ব - ৩৪স্থানীয় সাংবাদিকরাও হাজির রায়চৌধুরী বাড়িতে। তারা এতক্ষণে মুখে মুখে খবর পেয়ে গেছে। সবাই সিদ্ধার্থ - ঋষির ছবি চায়, তাদের মুখে সব কথা শুনতে চায়। কমিশনার এবং এডিজি দুজনকে সঙ্গে নিয়ে ওদের সামনে এসে বলেন, ওরা কেস সলভ করেছে, অপরাধী ধরা পড়েছে, তবে কিছু নিয়মকানুন আছে, অপরাধীকে কোর্টে না তোলা পর্যন্ত সবকিছুই বলা যাবে না। মোটামুটি একটা কাহিনী সিদ্ধার্থ আর ঋষি বলবে। তবুও হুড়োহুড়ি হয়, সবাই ওদের ছবি তুলে তবেই ছাড়ে।এবার গুছিয়ে বসে তালুকদার স্যার বললেন, "সিদ্ধার্থ, বলো, সবাই শুনি কি চমক আছে।"পুলিশের কাছে কে কি বলছেন, প্রাথমিক পর্যায়ে কাউকে কারও কথা শুনতে দেওয়া হয়নি, তদন্তের স্বার্থে। কেবল পুলিশকর্মীরা